বিশ্বজুড়ে সোনার দাম কমার ফলে তার প্রভাব পড়ছে ভারতের সোনার বাজারেও। কারণ গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সোনার দাম ক্রমেই কম হচ্ছে। আর বরাবরই জানুয়ারি মাসে সোনার দাম কম হওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। একদিনে প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম কমেছে ২,০০০ টাকারও বেশি কমেছে।
রবিবারে সোনার দামের সেভাবে কোনো পরিবর্তন না হলেও ২৪ ক্যারেট সোনার ১০ গ্রামের দাম ৪০ টাকা বেড়েছে। আর এই মূল্য ভারতে সোনার গত কয়েক বছরের বাজার-এর সর্বোচ্চ মূল্যের চেয়ে প্রায় ১১ হাজার টাকার কম। ২০২০ সালের আগস্ট মাসে প্রতি ১০ গ্রাম ২২ ক্যারেট সোনার দাম উঠেছিল ৫৬,২০০ টাকার স্তরে এবং ২৪ ক্যারেট সোনার দাম পৌঁছেছিল ৫৭,০০০ টাকার ওপরে। যায় এখনো অবধি রেকর্ড দর হিসাবে বিবেচিত হয়ে আসছে। আজ রবিবার অর্থাৎ জানুয়ারির শেষের দিকে যার দাম হয়েছে ৪৯,১৪০ টাকা।
রবিবারে সোনার দামের সেভাবে কোনো পরিবর্তন না হলেও ২৪ ক্যারেট সোনার ১০ গ্রামের দাম ৪০ টাকা বেড়েছে। আর এই মূল্য ভারতে সোনার গত কয়েক বছরের বাজার-এর সর্বোচ্চ মূল্যের চেয়ে প্রায় ১১ হাজার টাকার কম। ২০২০ সালের আগস্ট মাসে প্রতি ১০ গ্রাম ২২ ক্যারেট সোনার দাম উঠেছিল ৫৬,২০০ টাকার স্তরে এবং ২৪ ক্যারেট সোনার দাম পৌঁছেছিল ৫৭,০০০ টাকার ওপরে। যায় এখনো অবধি রেকর্ড দর হিসাবে বিবেচিত হয়ে আসছে। আজ রবিবার অর্থাৎ জানুয়ারির শেষের দিকে যার দাম হয়েছে ৪৯,১৪০ টাকা।
আর গত ডিসেম্বর ২৪ ক্যারেট সোনার দাম ছিল ৫০,৬৫০ টাকা এবং ২২ ক্যারেট সোনার দাম ছিল ৪৭,৯৫০ টাকা। গতবছর সোনার দাম প্রায় এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে ছিল। আর করোনাকালীন পরিস্থিতির জন্য মানুষের সেভাবে গয়না কেনা হয়ে ওঠেনি। ফলে ব্যবসায়ীরাও সেইভাবে লাভ করতে পারেননি। আর বর্তমানে বিয়ের মরসুম চলায় খুচররো বিক্রেতাদের কাছে সোনার চাহিদাও বাড়ছে। আর তার সঙ্গে এই সময়ে সোনার দাম সবচেয়ে কমও রয়েছে।
বর্তমানে মানুষের মধ্যে সোনার গয়না কেনার চাহিদা বাড়ায়, সোনার চাহিদা ও আমদানি বেড়েছে। তবে সাধারণ বাজেট ঘোষণার আগে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চাহিদা খুব বেশি তৈরি হলে দাম আবারও ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে। তাই শেয়ার মার্কেটের বাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এই সময় যতটা সম্ভব সোনায় টাকা বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন সকল ক্রেতারা।